২২ মে ২০২৫, ঢাকার বাতাসে অদ্ভুত এক উত্তেজনা। রাজনৈতিক অস্থিরতা, আন্তর্জাতিক চাপ, এবং অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রে দেশ যেন এক অজানা গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
সকাল ৯টা। বিআইডিএ-এর প্রধান চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ঘোষণা দিলেন, “সরকার স্বচ্ছতা ও সংস্কারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” কিন্তু এই ঘোষণার পেছনে লুকিয়ে আছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। একটি গোপন দল, যারা নিজেদের “ছায়া পরিষদ” বলে পরিচয় দেয়, দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিকল্পনা করছে।
একই দিনে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, “ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে, সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করবে।” এই হুমকির পেছনে রয়েছে “ছায়া পরিষদ”-এর চাপ, যারা সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে নিজেদের উদ্দেশ্য পূরণ করতে চায়।
অন্যদিকে, ঢাকার শাহবাগে জমায়েত হয়েছে হাজারো মানুষ। তাদের দাবি, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক। এই আন্দোলনের পেছনেও রয়েছে “ছায়া পরিষদ”-এর হাত, যারা জনমতকে নিজেদের পক্ষে ব্যবহার করছে।
এই সময়ে, একটি রহস্যময় ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গোপন বৈঠকে দেশের শীর্ষ নেতারা “ছায়া পরিষদ”-এর সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এই ভিডিও ফাঁস করে দেয়, দেশের বর্তমান অস্থিরতার পেছনে কারা রয়েছে।
গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে সাংবাদিক আরিফা। তিনি এই ভিডিওর সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করেন। তদন্ত করতে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন, “ছায়া পরিষদ” একটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের অংশ, যারা দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করতে চায়।
আরিফা তার অনুসন্ধানের ফলাফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ঠিক সেই সময়ে, তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। তার খোঁজে নেমে পড়ে দেশের সাধারণ মানুষ। তাদের আন্দোলনের চাপে, সরকার বাধ্য হয় “ছায়া পরিষদ”-এর সদস্যদের গ্রেফতার করতে।
শেষ পর্যন্ত, আরিফা ফিরে আসেন এবং তার রিপোর্ট প্রকাশ করেন। দেশবাসী জানতে পারে, কিভাবে “ছায়া পরিষদ” দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিল। এই ঘটনার পর, দেশ নতুন করে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যায়।
এই গল্প আমাদের শেখায়, সত্যের সন্ধানে সাহসী হওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আরিফার মতো মানুষদের জন্যই সমাজে পরিবর্তন সম্ভব।
গল্পের মূল বার্তা: যখন অন্ধকারে ছায়ারা নাচে, তখন একমাত্র সত্যের আলোই পারে তাদের পরাজিত করতে।
সকাল ৯টা। বিআইডিএ-এর প্রধান চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ঘোষণা দিলেন, “সরকার স্বচ্ছতা ও সংস্কারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” কিন্তু এই ঘোষণার পেছনে লুকিয়ে আছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। একটি গোপন দল, যারা নিজেদের “ছায়া পরিষদ” বলে পরিচয় দেয়, দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিকল্পনা করছে।
একই দিনে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, “ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে, সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করবে।” এই হুমকির পেছনে রয়েছে “ছায়া পরিষদ”-এর চাপ, যারা সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে নিজেদের উদ্দেশ্য পূরণ করতে চায়।
অন্যদিকে, ঢাকার শাহবাগে জমায়েত হয়েছে হাজারো মানুষ। তাদের দাবি, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক। এই আন্দোলনের পেছনেও রয়েছে “ছায়া পরিষদ”-এর হাত, যারা জনমতকে নিজেদের পক্ষে ব্যবহার করছে।
এই সময়ে, একটি রহস্যময় ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গোপন বৈঠকে দেশের শীর্ষ নেতারা “ছায়া পরিষদ”-এর সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এই ভিডিও ফাঁস করে দেয়, দেশের বর্তমান অস্থিরতার পেছনে কারা রয়েছে।
গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে সাংবাদিক আরিফা। তিনি এই ভিডিওর সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করেন। তদন্ত করতে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন, “ছায়া পরিষদ” একটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের অংশ, যারা দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করতে চায়।
আরিফা তার অনুসন্ধানের ফলাফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ঠিক সেই সময়ে, তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। তার খোঁজে নেমে পড়ে দেশের সাধারণ মানুষ। তাদের আন্দোলনের চাপে, সরকার বাধ্য হয় “ছায়া পরিষদ”-এর সদস্যদের গ্রেফতার করতে।
শেষ পর্যন্ত, আরিফা ফিরে আসেন এবং তার রিপোর্ট প্রকাশ করেন। দেশবাসী জানতে পারে, কিভাবে “ছায়া পরিষদ” দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিল। এই ঘটনার পর, দেশ নতুন করে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যায়।
এই গল্প আমাদের শেখায়, সত্যের সন্ধানে সাহসী হওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আরিফার মতো মানুষদের জন্যই সমাজে পরিবর্তন সম্ভব।
গল্পের মূল বার্তা: যখন অন্ধকারে ছায়ারা নাচে, তখন একমাত্র সত্যের আলোই পারে তাদের পরাজিত করতে।